Tuesday 18 August 2020

মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ তৈরির প্রত্যক্ষ প্রমাণ :


মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ তৈরির প্রত্যক্ষ প্রমাণ :

মুসলমান নামের মিথ্যুক, যাদের নবীর জন্মের ঠিক নেই বলে যাদের নিজেদের জন্মেরও ঠিক নেই, এই হারামজাদারা বলে বেড়ায়, মুসলিম শাসকরা ভারতের কোনো মন্দির ভেঙ্গে তাকে মসজিদ বা মাদ্রাসায় রূপান্তরিত করে নি, তাহলে এই ছবিটি কিসের সাক্ষ্য দিচ্ছে ? কোনো একটি মন্দিরের উপর গম্বুজ বানিয়ে কি তাকে মসজিদে রূপান্তরিত করা হয় নি ? শিল্পকর্ম কী, সেটা কি তোরা বুঝিস বা করতে জানিস ? খেয়াল করে দ্যাখ, গম্বুজে কোনো কারুকার্য নেই, যেটা মুসলমানদের মোটা মাথার তৈরি। আর গম্বুজের নিচের অংশ দ্যাখ, কত কারুকার্যে পূর্ণ, এই সব শিল্পকর্ম কি কোনো মসজিদে আছে, না মসজিদের সাথে মানানসই ? আর মসজিদ কি কখনো এতটুকু আয়তনের হয় ? মসজিদের জন্মই তো সন্ত্রাসের জন্য মিটিং করতে, যেখানে প্রচুর লোকের জন্য জায়গা হওয়া মাস্ট, তো এই মসজিদের মধ্যে কয়জন লোক ধরবে বা কয়জন লোক নামাজ পড়তে পারবে ? তাহলে এটা কেমনে মসজিদ হয় ?

এছাড়াও হিন্দুদের মন্দিরে প্রবেশের গেট হয়- পশ্চিম দিকে, না হয় দক্ষিণ দিকে। এটা যদি শুরু থেকেই মসজিদ হয়, তাহলে মসজিদে পশ্চিম দিক নির্দেশ মিম্বর থাকে, ঠিক পশ্চিম দিকের দেওয়ালের সাথে অর্ধবৃত্তারকার ভাবে, এই মসজিদে পশ্চিম দিক নির্দেশক সেই মিম্বর কোথায় ? কোনো কিছু দখল করে তার উপর গম্বুজ বসিয়ে দিলেই সেটা মসজিদ হয়ে যায়, তাই না ?

শুধু এটাই নয়, ভারতে এরকম হাজার হাজার মসজিদ আছে, যেগুলো মন্দির ভেঙ্গে বা মন্দিরের উপর করা হয়েছে। এই সবগুলোকে এক সময় ভেঙ্গে ফেলে সেখানে আবার মন্দির নির্মান করা হবে, যেটা রাম মন্দিরের মাধ্যমে শুরু হয়েছে। তোরা তো কোনো বাল উপড়াতে পারবি না, তোদের আল্লাকে বল যদি সে তার ঘর মসজিদগুলোকে বাঁচাতে পারে।

আবাবিল পাখির মাধ্যমে আল্লা কাবাকে রক্ষা করেছিলো বলে তোরা একটা আত্মতৃপ্তিতে ভুগিস এবং বিশ্বাস করিস যে ভবিষ্যতেও মসজিদের জন্য কোনো সংকট এলে আল্লা আবার আবাবিল পাখি পাঠিয়ে সেগুলো রক্ষা করবে। কিন্তু তোরা এটা বুঝিস না যে, আল্লা যে কাবাকে রক্ষা করেছিলো, সেটাই বর্তমানের মতো ফাঁকা কাবা নয়, সেটা ৩৬০টি দেব-দেবীর মূর্তি সমন্বিত কাবা মন্দির। তাই আল্লা কোনো মসজিদকে নয়, রক্ষা করার হলে মন্দিরকেই করবে, যেকারণে রক্ষা করে নি বাবরি মসজিদকে।

ছবি দেখে আমার মনে হচ্ছে এটা পরিত্যক্ত, তার মানে ঐ এলাকায় কোনো মুসলমান নেই, তাই এটাকে রাতের অন্ধাকারে বোমা মেরে ধ্বংস করে ফেলা যেতে পারে, তারপর সেখানে নতুন করে মন্দির নির্মান করা যেতে পারে। অথবা গম্বুজের অংশটিতে কারুকার্য করে একে পুনরায় মন্দিরের রূপ দেওয়া যেতে পারে। সংশ্লিষ্ট এলাকার হিন্দুরা বিষয়টি ভেবে দেখবেন বলে আশা করছি।

জয় হিন্দ।

No comments:

Post a Comment