জওহরলাল নেহেরুর মুসলিম প্রীতি এবং হিন্দু বিদ্বেষী মনোভাবের কিছু নমুনা :
ভারত ভাগের সময় চুক্তি ছিলো, পাকিস্তান হবে মুসলমানদের আর ভারত হিন্দুদের। চুক্তি অনুযায়ী ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ এর পর পরই পাকিস্তান দেড় কোটি হিন্দু এবং শিখকে বহু নির্যাতন এবং হত্যার মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে তাড়িয়ে দেয়। কিছু আশ্রয় নেয় ভারতে আর কিছু পরলোকে। কিন্তু গান্ধী আর নেহেরু, ভারতে সেই সময় থাকা তিন কোটি মুসলিমকে জামাই আদরে থাকতে দেয়; আজ যা অসংখ্য বিষফোঁড়ার আকার ধারন করেছে।
এছাড়াও ইন্দিরা গান্ধী, মুসলমান যুবক ফিরোজ খাঁ কে বিয়ে করতে চাইলে নেহেরু তো বাধা দেয়ই নি, বরং লন্ডন নিয়ে গিয়ে ইন্দিরাকে গোপনে মুসলমান বানিয়ে ফিরোজের সাথে বিয়ে ব্যবস্থা করেছিলো।
নেহেরু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি ভবন এবং প্রধানমন্ত্রী ভবনের অধিকাংশ কর্মচারী নিয়োগ করেছিলো মুসলিমদের মধ্যে থেকে।
ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি ভবনের সমস্ত মুসলমান কর্মচারীদের, প্রধানমন্ত্রী ভবনে পাঠিয়ে দেন, যা নেহেরুর পছন্দ ছিলো না।
মুসলিম লুটেরা গজনীর সুলতান মাহমুদ কর্তৃক ১৭ বার আক্রান্ত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত সোমনাথ মন্দির স্বাধীনতার পর পুনঃ নির্মিত হলে ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ তা ঘটা করে উদ্বোধন করতে যান, নেহেরুর সেটাও পছন্দ হয় নি।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ একবার বেনারস গিয়ে গঙ্গাস্নান সেরে এক ঘটি গঙ্গা জল নিয়ে সাধুদের পা ধুইয়ে দেন, এতে নেহেরু ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ এর উপর প্রচণ্ড চটে যায়।
এই নেহেরু ছিলো এমনই হিন্দু বিদ্বেষী আর মুসলিম প্রেমী এক জানোয়ার। আর তার কংগ্রেস সরকার ভারতে তাদের ৬০ বছরের শাসনকালে মুসলমানদের অত্যাচারের কাহিনী একেবারে ইতিহাস থেকে মুছে দিয়ে, হিন্দুদেরকে তাদের অতীত ইতিহাস জানতে না দিয়ে, হিন্দু যুবকদের সেক্যুলার নামের নপুংসক বানিয়ে, ভারতকে আবার মুসলিমদের হাতে তুলে দেওয়ার এক সুদীর্ঘ নীল নকশার বাস্তবায়ন শুরু করে দিয়েছিলো।
এই নেহেরুর দল কংগ্রেস এবং কংগ্রেসের জারজ সন্তান তৃণমূলকে সমর্থন করে আপনি কি ভারতকে আবার মুসলমানদের হাতে তুলে দিতে চান ?
যদি না চান, তাহলে আমার অনুরোধ আপনার সমর্থন বিজেপিকে দিন, বিজেপি আপনার ভবিষ্যতকে সুরক্ষিত রাখবে।
জয় হিন্দ।
জয় শ্রীরাম, জয় শ্রীকৃষ্ণ।
No comments:
Post a Comment